Prof. Dr. Md. Abul Kashem Sarker

’র সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

About Prof. Dr. Md. Abul Kashem Sarker

Prof. Dr. Md. Abul Kashem Sarker is a distinguished Urology Specialist and Surgeon with expertise in kidneys, ureters, and prostate diseases. He holds MBBS, MS (Urology), and PhD (Urology) degrees and has served as a former Professor of Urology at Rajshahi Medical College & Hospital. Dr. Sarker provides advanced treatment for kidney stones, urinary tract infections, prostate enlargement, and complex urological surgeries. He is skilled in laparoscopic surgery and minimally invasive techniques that ensure quick recovery for patients. His treatment philosophy focuses on patient comfort, safety, and long-term health outcomes. Prof. Dr. Abul Kashem Sarker is dedicated to urology research and has made significant contributions to advancing urological care in Bangladesh. He is committed to delivering personalized care and professional service, ensuring top-quality medical treatment in the country. Through his extensive career and research, he has opened new horizons in the field of urology treatment in Bangladesh.

প্রফেসর ডাঃ মোঃ আবুল কাশেম সরকার একজন বিশিষ্ট ইউরোলজি বিশেষজ্ঞ ও সার্জন, যিনি কিডনি, ইউরেটার ও প্রোস্টেট সম্পর্কিত জটিল রোগের চিকিৎসায় পারদর্শী। তিনি MBBS, MS (Urology) এবং PhD (Urology) ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ইউরোলজি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডাঃ সরকার কিডনি পাথর, প্রস্রাব নালির সংক্রমণ, প্রোস্টেটের Enlargement এবং ইউরোলজিক্যাল সার্জারির উন্নত চিকিৎসা প্রদান করেন। তিনি ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি ও মিনি ইনভেসিভ টেকনিক ব্যবহার করে রোগীদের দ্রুত আরোগ্য নিশ্চিত করতে দক্ষ। তার চিকিৎসার মূলমন্ত্র হল রোগীর আরাম, নিরাপত্তা এবং দীর্ঘমেয়াদী সুস্থতা নিশ্চিত করা। প্রফেসর ডাঃ আবুল কাশেম সরকার ইউরোলজি গবেষণায় নিবেদিত এবং দেশের ইউরোলজি চিকিৎসা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তিনি রোগীদের জন্য ব্যক্তিগত যত্ন ও প্রফেশনাল সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ মানের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করে। তার দীর্ঘ কর্মজীবন এবং গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইউরোলজি চিকিৎসা ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে।